নিজেকে পৃথীবির সবচেয়ে সুখী মানুষ দাবি করতেই পারেন সাদিও মানে । ম্যাচে পেনাল্টি মিসে দলকে বিপদে ফেলেছিলেন। সেখান থেকে সেই সাদিও মানে জেতালেন দলকে। এই ফরোয়ার্ড টাইব্রেকারে শেষ শটে করলেন গোল। মিশরকে হারিয়ে সেনেগাল পেয়ে গেল আফ্রিকান নেশন্স কাপের প্রথম শিরোপা।
রোববার রাতে ক্যামেরুনের ওলেম্বে স্টেডিয়ামে ফাইনালের নির্ধারিত সময় ছিল সমতা। এরপর অতিরিক্ত ৩০ মিনিটেও গোলশূন্য। তারপর খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। ৪-২ গোলে জিতে প্রথমবারের মতো নেশন্স কাপের ট্রফি জিতল সেনেগাল।
করোনাকালের এই লড়াইয়ে যোগ্য দল হিসেবেই ট্রফি জিতেছে সেনেগাল। আক্রমণাত্মক ফুটবলে তারা ব্যস্ত করেছে মিশরের রক্ষণভাগ। আর মিশর নেতিবাচক ফুটবল খেলে ম্যাচটা নিয়ে গেছে টাইব্রেকারে। আর সেখানে বাজিমাত সাদিও মানের। হতাশা নিয়েই বিদায় নেন মোহাম্মদ সালাহরা।
ফাইনালের পঞ্চম পেনাল্টিটি ছিল সেনেগালের ইতিহাস গড়ার। যেখানে সাদিও মানের দিকে তাকিয়ে ছিল সেনেগাল। হতাশ করলেন না তিনি। ডান পায়ের শটে গড়লেন নতুন এক ইতিহাস। মিশরকে টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবারের আফ্রিকান নেশন্স কাপ এনে দিলেন দেশকে!