দশম পণà§à¦¯ হিসেবে বাংলাদেশের à¦à§Œà¦—োলিক নিরà§à¦¦à§‡à¦¶à¦• (জিআই) সনদ পেয়েছে বাগদা চিংড়ি। শিলà§à¦ª মনà§à¦¤à§à¦°à¦£à¦¾à¦²à§Ÿà§‡à¦° পেটেনà§à¦Ÿ, ডিজাইন ও টà§à¦°à§‡à¦¡à¦®à¦¾à¦°à§à¦•à¦¸ অধিদপà§à¦¤à¦°à§‡à¦° রেজিসà§à¦Ÿà§à¦°à¦¾à¦° জনেনà§à¦¦à§à¦° নাথ সরকার সà§à¦¬à¦¾à¦•à§à¦·à¦°à¦¿à¦¤ à¦à§Œà¦—লিক নিরà§à¦¦à§‡à¦¶à¦• নিবনà§à¦§à¦¨ সনদে ‌‘বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি’কে ঠসà§à¦¬à§€à¦•à§ƒà¦¤à¦¿ দেওয়া হয়।
সমà§à¦ªà§à¦°à¦¤à¦¿ দেওয়া à¦à¦‡ সà§à¦¬à§€à¦•à§ƒà¦¤à¦¿ সনদে বলা হয়েছে, ‘পà§à¦°à¦¤à§à¦¯à¦¾à§Ÿà¦¨ করা যাচà§à¦›à§‡ যে, à¦à§Œà¦—লিক নিরà§à¦¦à§‡à¦¶à¦• নিবনà§à¦§à¦¨ বইতে মৎসà§à¦¯ অধিদপà§à¦¤à¦°à§‡à¦° নামে ২৯ ও ৩১ শà§à¦°à§‡à¦£à¦¿à¦¤à§‡ জিআই-১১ নমà§à¦¬à¦°à§‡ বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি পণà§à¦¯à§‡à¦° জনà§à¦¯ ০৪.০à§.২০১৯ থেকে নিবনà§à¦§à¦¿à¦¤ হলো।’
আনà§à¦¤à¦°à§à¦œà¦¾à¦¤à¦¿à¦• বাজারে বাগদা চিংড়িকে বাংলাদেশের বিশেষায়িত পণà§à¦¯ হিসেবে তà§à¦²à§‡ ধরতে ২০১৯ সালে ৪ জà§à¦²à¦¾à¦‡ মাসে মৎসà§à¦¯ অধিদফতরের জিআই সà§à¦¬à§€à¦•à§ƒà¦¤à¦¿à¦° জনà§à¦¯ আবেদন করে। তারই পরিপà§à¦°à§‡à¦•à§à¦·à¦¿à¦¤à§‡ যাছাই বাছাই শেষে ২০২১ সালের ৬ অকà§à¦Ÿà§‹à¦¬à¦° জারà§à¦¨à¦¾à¦² পà§à¦°à¦•à¦¾à¦¶ করে পেটেনà§à¦Ÿ, ডিজাইন ও টà§à¦°à§‡à¦¡à¦®à¦¾à¦°à§à¦•à¦¸ অধিদফতর।
নিয়ম অনà§à¦¸à¦¾à¦°à§‡ জারà§à¦¨à¦¾à¦² পà§à¦°à¦•à¦¾à¦¶à§‡à¦° দà§à¦‡ মাসের মধà§à¦¯à§‡ কেউ আপতà§à¦¤à¦¿ না করলে সেই পণà§à¦¯à§‡à¦° জিআই সনদ দেওয়া হয়। বাগদা চিংড়ির কà§à¦·à§‡à¦¤à§à¦°à§‡ ঠসময়সীমা গেল ৬ ডিসেমà§à¦¬à¦° শেষ হয়েছে। ঠসময়ের মধà§à¦¯à§‡ কেউ আপতà§à¦¤à¦¿ না করায় ঠসà§à¦¬à§€à¦•à§ƒà¦¤à¦¿ দেওয়া হয়েছে।
পà§à¦°à¦¾à§Ÿ ১০০ বছর আগে বাংলাদেশের সà§à¦¨à§à¦¦à¦°à¦¬à¦¨ à¦à¦²à¦¾à¦•à¦¾à§Ÿ কালো ডোরাকাটা বাগদা চিংড়ির চাষ শà§à¦°à§ হয়। বরà§à¦¤à¦®à¦¾à¦¨à§‡ বাংলাদেশের বà§à¦²à§à¦¯à¦¾à¦• টাইগার চিংড়ির উৎপাদন সমà§à¦ªà§‚রà§à¦£à¦à¦¾à¦¬à§‡ বাণিজà§à¦¯à¦¿à¦• ও রফতানিমà§à¦–ী à¦à¦•à¦Ÿà¦¿ কারà§à¦¯à¦•à§à¦°à¦®à§‡ পরিণত হয়েছে। চিংড়ি চাষের à¦à¦²à¦¾à¦•à¦¾à¦“ বিপà§à¦²à¦à¦¾à¦¬à§‡ সমà§à¦ªà§à¦°à¦¸à¦¾à¦°à¦¿à¦¤ হয়েছে। বিগত ১৯৮৩-৮৪ সালের ৫২ হাজার হেকà§à¦Ÿà¦° জমিতে বাগদা চিংড়ি চাষ হতো। ১৯৯৫-৯৬ সালে ঠà¦à¦²à¦¾à¦•à¦¾ বেড়ে à¦à¦• লাখ ৪০ হাজার হেকà§à¦Ÿà¦° à¦à¦¬à¦‚ ২০১৫-১৬ সালে পà§à¦°à¦¾à§Ÿ ২ লাখ ৠহাজার হেকà§à¦Ÿà¦°à§‡ দাà¦à§œà¦¿à§Ÿà§‡à¦›à§‡à¥¤
à¦à¦•à¦‡ সময়ে দেশের চিংড়ি উৎপাদনের পরিমাণও বেড়েছে। ১৯৮৩ সালে দেশে উৎপনà§à¦¨ বà§à¦²à§à¦¯à¦¾à¦• টাইগার চিংড়ির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২২০ মেটà§à¦°à¦¿à¦• টন, যা ১৯৯৫-৯৬ সালে ৫ৠহাজার মেটà§à¦°à¦¿à¦• টন à¦à¦¬à¦‚ ২০১৬-১ৠসালে ৬৮ হাজার ৩০৬ মেটà§à¦°à¦¿à¦• টনে উনà§à¦¨à§€à¦¤ হয়।
বাংলাদেশের দকà§à¦·à¦¿à¦£-পশà§à¦šà¦¿à¦® à¦à¦¬à¦‚ দকà§à¦·à¦¿à¦£-পূরà§à¦¬à¦¾à¦žà§à¦šà¦²à§‡à¦° জেলাগà§à¦²à§‹à§Ÿ বাগদা চিংড়ি চাষ হয়। চিংড়ি উৎপাদনকারী à¦à¦²à¦¾à¦•à¦¾à¦—à§à¦²à§‹à§Ÿ ও চিংড়ি খামারের অধিকাংশই দকà§à¦·à¦¿à¦£-পশà§à¦šà¦¿à¦®à¦¾à¦žà§à¦šà¦²à§€à§Ÿ খà§à¦²à¦¨à¦¾, বাগেরহাট  ও সাতকà§à¦·à§€à¦°à¦¾ à¦à¦¬à¦‚ দকà§à¦·à¦¿à¦£-পূরà§à¦¬à¦¾à¦žà§à¦šà¦²à§€à§Ÿ ককà§à¦¸à¦¬à¦¾à¦œà¦¾à¦° জেলার উপকূলীয় অঞà§à¦šà¦²à§‡ অবসà§à¦¥à¦¿à¦¤à¥¤
উলà§à¦²à§‡à¦–à§à¦¯, জিআই হচà§à¦›à§‡ à¦à¦•à¦Ÿà¦¿ পà§à¦°à¦¤à§€à¦• বা চিহà§à¦¨à¥¤ à¦à¦Ÿà¦¿ পণà§à¦¯ ও সেবার উৎস, গà§à¦£à¦¾à¦—à§à¦£ ও সà§à¦¨à¦¾à¦® ধারণ ও পà§à¦°à¦šà¦¾à¦° করে। কোনো দেশের আবহাওয়া ও পরিবেশ যদি কোনো পণà§à¦¯ উৎপাদনের কà§à¦·à§‡à¦¤à§à¦°à§‡ বিশেষ কোনো গà§à¦°à§à¦¤à§à¦¬ রাখে, সেই দেশের সংসà§à¦•à§ƒà¦¤à¦¿à¦° সঙà§à¦—ে যদি বিষয়টি সমà§à¦ªà¦°à§à¦•à¦¿à¦¤ হয়, তাহলে সেটাকে সে দেশের à¦à§Œà¦—োলিক নিরà§à¦¦à§‡à¦¶à¦• পণà§à¦¯ হিসেবে সà§à¦¬à§€à¦•à§ƒà¦¤à¦¿ দেওয়া হয়।