ঈদুল আযহার নামাজের পর পশু কোরবানী করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। করোনার কারণে দুবছর পর এবার উৎসবমুখর পরিবেশে কোরবানী দিচ্ছেন রাজধানীবাসী। তাই এবারে পশু কোরবানী বেশি হয়েছে। উত্তর সিটি কর্পোরেশনের তিনটি ওয়ার্ড ছাড়া অন্য কোথাও নির্ধারিত জায়গায় পশু কোরবানীর ব্যবস্থা ছিল না। তাই পাড়া-মহল্লার সড়কে ও বাড়ির সামনেই বেশি পশু জবাই হয়েছে। এরই মধ্যে বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু করেছে উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
ঈদুল আযহায় মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় কাজ আলাহর উদ্দেশ্যে পশু কোরবানী করা। ঈদের নামাজ আদায়ের পরই পশু কোরবানী করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। করোনার কারনে গত দুই বছর কোরবানীর সংখ্যা কম থাকলেও এবার বেশি।
রাজধানীতে উত্তর সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ড ছাড়া এবছর পশু জবাইয়ের জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়নি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাড়ি, পাড়া-মহল্লা, সড়ক ও অলিগলিতে পশু জবাই করা হয়েছে। যারা সড়কে ও বাসা-বাড়ির সামনে পশু জবাই করেছেন তাদেরকে নিজ দায়িত্ব্ইে ময়লা পরিস্কার করতে দেখা গেছে।
দুপুর হতে না হতেই রাজধানীতে নির্ধারিত জায়গাসহ পাড়া-মহল্লা আর অলিগলিতে হওয়া পশু কোরবানীর বর্জ্য অপসারণের কাজ শুরু করেছে উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।দুপুরে মিরপুরে পশু কোরবানীর জন্য সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম। বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যেই কোরবানীর বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হবে বলেও জানান মেয়র।