দেশজুড়ে জমে উঠেছে কুরবানীর পশুরহাট। গরু ছাগলের সরবরাহ প্রচুর। পশু কিনতে এখন হাটে আসছেন ক্রেতারাও। হাটে পর্যাপ্ত গরু থাকলেও এবার গতবারের তুলনায় দাম একটু বেশী।

আর দু’দিন পর ঈদ-উল-আজহা। তাই সারাদেশে জেলা ও উপজেলায় স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুরহাটগুলোতে বাড়ছে ক্রেতা বিক্রেতার সমাগম। বগুড়ায় জমে উঠছে কোরবানীর পশুর হাট। ছোট বড় মিলিয়ে বগুড়ার মোট ৬৮টি হাট-বাজারেই উঠছে গরু-ছাগল। ক্রেতারা বলছেন, গত বছরের চেয়ে এবার পশুর দাম বেশি।  আর বিক্রেতারা বলছেন, গো খাদ্যের দাম দ্বিগুন হওয়ায় পশুর দাম কিছুটা বেড়েছে।এসব হাট ছাড়াও বিভিন্ন খামার থেকেও বিক্রি হচ্ছে পশু। টিএমএস এগ্রো ফার্মে দেশীয় পদ্ধতিতে পালন করা বড় গরুর চাহিদাও বেশ।

রংপুরে জমজমাট ৭০টি পশুর হাট। পছন্দসই পশু কিনতে হাটে আসছেন ক্রেতারা। তবে বড় গরুর চেয়ে ছোট বা মাঝারি গরু বেশি কিনতে আগ্রহী ক্রেতারা। জেলার প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা বাবুল হোসেন জানান, হাটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি ভেটেনারি মেডিকেল টিমও কাজ করছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রংপুরে গরু, ছাগল, ভেড়া মিলিয়ে সাড়ে ৩ লাখের বেশি কোরবানীর পশু রয়েছে। যা জেলার চাহিদার চেয়ে বেশি। আর বগুড়ায় কোরবানী যোগ্য গবাদি পশু  রয়েছে ৪ লাখ ২৭ হাজারের বেশি। চাহিদা ৩ লাখ ৫৯ হাজার।