মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণা। শেষদিনের গণসংযোগে ব্যস্ত প্রার্থীরা। ভোটারদের মন জয়ে দিচ্ছেন উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি। প্রার্থীদের পোস্টারে ছেয়ে গেছে শহর থেকে শুরু করে গ্রামের হাট-বাজার, অলিগলিসহ বিভিন্ন এলাকা।
নির্বাচনে পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে আজ মাঠে নামছে বিজিবি, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ভোটের আগে-পরে মোট পাঁচদিন তারা দায়িত্ব পালন করবে। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা পাঁচদিনের জন্য মাঠে নিয়োজিত থাকবে। এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে পরিপত্র জারি করেছে।
নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালনে প্রতি ইউনিয়নে থাকবেন একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এ ছাড়াও প্রতিটি মোবাইল বা স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবে।
এদিকে নির্বাচনী অপরাধ আমলে নিয়ে বিচার করার জন্য উপজেলায় থাকবে একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। সরকারি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ থাকবে বিশেষ টিম। ওই টিম নির্বাচনসংক্রান্ত প্রাপ্ত অভিযোগ বা তথ্যের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরাসরি এলাকাভিত্তিক আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় সেলে জানাবে।
এ ছাড়া বিজিবি, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, আর্মড পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন, র্যাব, পুলিশ, আনসার ও ভিডিপি, স্থানীয় প্রশাসন তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়া একই সময়ই ভোটের এলাকায় সীমিত করা হবে যান চলাচলও।