সালমান খানের বয়স এখন ৫৬। তবুও টিনসেল টাউনের ‘এলিজেবল ব্যাচেরাল’ই রয়ে গিয়েছেন ভাইজান। বেড়েছে একের পর এক ‘প্রাক্তন’ বান্ধবীর সংখ্যা। কিন্তু সালমান রয়েছেন নিজের মতোই। ব্যস্ততার মধ্যেই বর্ষবরণের পার্টিতে সেই একই চেনা রঙিন মুডে দেখা গেল তাকে।

তার চেয়েও বড় কথা, পার্টিতে মুখ্য আকর্ষণ হয়ে উঠলেন সালমানেরই প্রাক্তন বান্ধবীরা! যা বুঝিয়ে দেয়, সালমানের চৌম্বক আকর্ষণকে উপেক্ষা করা কতটা কঠিন।

না, সদ্য বিবাহিত ক্যাটরিনা কিংবা বচ্চন পরিবারের গৃহবধূ ঐশ্বরিয়া রাই আসেননি। কিন্তু তারা ছাড়াও তো সালমানের বান্ধবীদের সংখ্যা কম নয়। তাঁদেরই দু’জন হাজির ছিলেন ওই পার্টিতে। অন্যান্যদের সঙ্গে তাঁদের সঙ্গেও জমিয়ে পার্টি করতে দেখা গিয়েছে সালমানকে।

ওই পার্টিতে দেখা গিয়েছে সালমানের এক সময়য়ের বান্ধবী সঙ্গীতা বিজলানি ও লুলিয়া ভান্টুরকে। নব্বয়ের দশকে আজহার উদ্দিনের সঙ্গে তার প্রণয় ঝড় তুলেছিল দেশে। কিন্তু তার আগে সালমানেরই প্রেমিকা ছিলেন সঙ্গীতা বিজলানি। কিন্তু সেই সম্পর্ক বহুদিনই চুকে বুকে গিয়েছে। তবুও যে সঙ্গীতার সঙ্গে সালমানের যোগাযোগ রয়েই গিয়েছে আজও, তা ফের প্রমাণিত হল বর্ষবরণের দিন।

রোমানিয়ার লুলিয়া ভান্টুরের সঙ্গেও একদা চুটিয়ে প্রেম করেছিলেন ভাইজান। অন্তত গুঞ্জন সেরকমই বলে। সেই প্রাক্তন বান্ধবীও হাজির হয়ে গিয়েছিলেন পার্টিতে।

পার্টির অন্যতম মধ্যমণি ছিলেন সামান্থা লকউড। হলিউডের অভিনেত্রী-মডেল তরুণীও এসেছিলেন ভাইজানের সঙ্গে বর্ষবরণ উদযাপন করতে। সেই সঙ্গে ছিলেন বীণা কাক এবং তার মেয়ে অমৃতা কাক। বীণা বরাবরই সালমানের ঘনিষ্ঠ। ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিঁউ কিয়া’ ছবিতেও কাজ করেছিলেন তিনি। এদিকে তার মেয়ে অমৃতাও ছিলেন পার্টিতে। সালমানের একাধিক ছবিতে প্লেব্যাক করেছেন তিনি।