বাংলাদেশে সহযোগিতা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদলের প্রধান হেইডি হুয়টালা। তবে জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে হলে শ্রমমান ও মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানো এবং শিশুশ্রম বন্ধ করতে হবে বলে জানান তিনি।

দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ-ডিকাব আয়োজিত আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের একটি প্রতিনিধিদল গত সোমবার তিনদিনের সফরে ঢাকায় আসেন।

সফরের দ্বিতীয় দিনে মঙ্গলবার ডিক্যাব টকে অংশ নেন তারা।  এসময় ইইউ পার্লামেন্টের আরেক সদস্য ম্যাক্সিমিলান ক্রাহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের বহুমুখীকরণের তাগিদ দেন।

এসময় প্রতিনিধি দলের প্রধান হুয়াটালা মানবাধিকার পরিস্থিতি ও ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

হেইডি হুয়াটালা বলেন, ২০২৯ সাল পর্যন্ত জিএসপির আওতায় বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। এরপর জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে প্রয়োজন হবে শ্রম আইনের সংশোধন। বাংলাদেশ সরকারের ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম বন্ধের ঘোষণার দ্রত বাস্তবায়ন দেখতে চায় ইউরোপিয় ইউনিয়ন।