রাজধানীতে চলাচল করা আরও ১৫টি পরিবহন কোম্পানির ৭১১টি বাসে মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) থেকে ই-টিকিটিং চালু করতে যাচ্ছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। সোমবার (৯ জানুয়ারি) রাজধানীর ইস্কাটনে সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে থেকে এ কথা জানান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ। মোহাম্মদপুর, আজিমপুর ও গাবতলী অঞ্চলের ওই ১৫টি কোম্পানিতে বর্তমানে বাস রয়েছে ৭১১টি।

খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন, বিভিন্ন সময় মোট ২১টি সার্কুলার দিয়েছি। ৯টি ভিজিল্যান্স টিম গঠন করে রাস্তায় মাসের পর মাস ডিউটি করিয়েছি এবং আমি নিজেও মাঠে ছিলাম। বিশেষ করে অতিরিক্ত ভাড়ার বিষয়টি আমরা বিগত দিনে সমাধান করতে পারিনি। দীর্ঘ সময় পর গেটলক সার্ভিস, সিটিং সার্ভিস এগুলো বন্ধ করতে পেরেছি। তারপরও অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে আমাদের কাছে বারবার অভিযোগ আসছিল।

ই-টিকিট চালু হলে গাড়ির সংখ্যা কমে যায়, এতে যাত্রীদের দুর্ভোগ বাড়ে- এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই অভিযোগ সঠিক। শুরুর দিকে যখন আমরা ই-টিকিট দেওয়া শুরু করেছি, তখন মালিকরা ইনকাম ঠিকমতো পেতো না। ফলে মালিকরা গাড়ি চালাতে উৎসাহী ছিলেন না। পরবর্তী পর্যায়ে আমরা সাধারণ মালিকদের নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে বাসের ভেতর ই-টিকিটিং মেশিন দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি।

এর আগে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির দফতর সম্পাদক সামদানী খন্দকারের স্বাক্ষরিত এক আমন্ত্রণপত্রে জানানো হয়েছে, ঢাকা মহানগরীতে দ্বিতীয় পর্বে ১৫টি পরিবহন কোম্পানিতে ই-টিকিটিং চালুর বিষয়ে সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ উপস্থিত থাকবেন।

অতিরিক্ত বাসভাড়া ঠেকাতে মাসখানেক আগে চালু করা হয় ই-টিকিটিং ব্যবস্থা। শুরুর দিকে এই ব্যবস্থায় যাত্রীরা বেশ আস্থা পেয়েছিলেন; ফেলেছিলেন স্বস্তির নিঃশ্বাস। তারা পরিবহন সেক্টরে সুস্থ ধারা ফিরে আসবে বলে আশা করেছিলেন। তবে ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতির এই উদ্যোগ এখন অনেকটা মুখ থুবড়ে পড়েছে। এই অবস্থায় আরও ১৫ পরিবহন আসছে ই-টিকিটিংয়ের আওতায়।

এর আগে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির দফতর সম্পাদক সামদানী খন্দকারের স্বাক্ষরিত এক আমন্ত্রণপত্রে জানানো হয়েছে, ঢাকা মহানগরীতে দ্বিতীয় পর্বে ১৫টি পরিবহন কোম্পানিতে ই-টিকিটিং চালুর বিষয়ে সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ উপস্থিত থাকবেন।

অতিরিক্ত বাসভাড়া ঠেকাতে মাসখানেক আগে চালু করা হয় ই-টিকিটিং ব্যবস্থা। শুরুর দিকে এই ব্যবস্থায় যাত্রীরা বেশ আস্থা পেয়েছিলেন; ফেলেছিলেন স্বস্তির নিঃশ্বাস। তারা পরিবহন সেক্টরে সুস্থ ধারা ফিরে আসবে বলে আশা করেছিলেন। তবে ঢাকা পরিবহন মালিক সমিতির এই উদ্যোগ এখন অনেকটা মুখ থুবড়ে পড়েছে। এই অবস্থায় আরও ১৫ পরিবহন আসছে ই-টিকিটিংয়ের আওতায়।