পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা স্বাধীনতা পেতাম না। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাজারবাগে বাঙালি পুলিশ সদস্যরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। আমরা এ বিজয় উৎসবের মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চাই, এ দেশ আর পিছিয়ে যাবে না। এ দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এ দেশ এগিয়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএসএ) আয়োজনে ‘বিজয় উৎসব-২০২২’ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা এখন উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ‘ভিশন-২০৪১’ বাস্তবায়নে আমরা এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করবো।

পুলিশপ্রধান বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি বিভিন্ন কৌশলে এ দেশকে আবারো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা করছে।

তিনি আরও বলেন,

jagonews24

সভাপতির বক্তব্যে অতিরিক্ত আইজি মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, বিজয়ের কথা বলতে গেলে ঘুরেফিরে বার বার মুক্তিযুদ্ধের কথা আসে। বাঙালি জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ইতিহাসই আসলে মুক্তিযুদ্ধ। আজকের এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বেশি বেশি স্মরণ করবো।

অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধান, বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান, অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ও বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

 

 

 

স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি বিভিন্ন কৌশলে দেশকে আবারো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএসএ) উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো ‘বিজয় উৎসব-২০২২’।

বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত আইজিপি মো. মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত আইজিপিরা, ঢাকাস্থ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রধানরা, বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান, অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ও বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইজিপি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে আমরা স্বাধীনতা পেতাম না। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাজারবাগে বাঙালি পুলিশ সদস্যরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। আমরা এখন উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ‘ভিশন-২০৪১’ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছি। এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করবো।

আইজিপি বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি, স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি বিভিন্ন কৌশলে এ দেশকে আবারো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, আমরা এ বিজয় উৎসবের মাধ্যমে সবাইকে জানাতে চাই, এ দেশ আর পিছিয়ে যাবে না। এ দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এ দেশ এগিয়ে যাবে।

সভাপতির বক্তব্যে মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, আজকের বিজয় উৎসবের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে আমরা যে বিজয় অর্জন করেছি সেই বিজয়ের আনন্দ উদযাপন করা। এ আয়োজনের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এ উৎসবে যারা পারফর্ম করবেন তারা সবাই পুলিশ সদস্য।

তিনি বলেন, বিজয়ের কথা বলতে গেলে ঘুরে ফিরে বার বার মুক্তিযুদ্ধের কথা আসে। বাঙালি জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ইতিহাসই এলে মুক্তিযুদ্ধ। আজকের এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধের কথা বেশি বেশি স্মরণ করবো। কারণ এ মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ অর্জন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন।